আধুনিকীকরণে ভারতীয় সেনা: যুদ্ধবিমান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র, শক্তি বাড়ছে তিন বাহিনীর
🟢 মূল তথ্য
ভারত তিন বাহিনীর অস্ত্র ব্যবস্থার আধুনিকীকরণে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে।
‘অপারেশন সিন্দুর’-এর পর একযোগে বহু প্রকল্প শুরু হয়েছে।
লক্ষ্য: দেশীয় প্রযুক্তি ও বিদেশি সহযোগিতার মাধ্যমে সামরিক শক্তি বহুগুণে বৃদ্ধি।
✈️ যুদ্ধবিমান উন্নয়ন
AMCA (Advanced Medium Combat Aircraft): পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান নির্মাণে উচ্চাকাঙ্ক্ষী দেশীয় প্রকল্প শুরু।
তেজস MK2: আধুনিক AESA রাডার ও IRST সিস্টেমসহ উন্নত সংস্করণ। প্রায় ২০০টি বিমান কেনার পরিকল্পনা ভারতীয় বায়ুসেনার।
🚀 ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র: দেশীয় কর্মসূচি দ্রুত এগোচ্ছে।
ব্রহ্মোস উন্নত সংস্করণ: সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রকে আরও শক্তিশালী করা হচ্ছে।
K-6 ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র: সাবমেরিন-লঞ্চ, ৮,০০০ কিমি পাল্লার হাইপারসনিক দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র।
কালাম সিরিজ: নতুন মডেল শীঘ্রই আসছে।
🎯 রকেট ও আর্টিলারি
পিনাকা মাল্টি-ব্যারেল রকেট লঞ্চার: আধুনিক সংস্করণ তৈরি হচ্ছে।
DRDO শিগগিরই ১২০ কিমি ও ৩০০ কিমি পাল্লার নতুন পিনাকা রকেট উৎপাদন শুরু করবে।
🔫 ছোট অস্ত্র
CQB কারবাইন ও হালকা রাইফেলের মতো নিকট লড়াইয়ের অস্ত্রের দিকেও গুরুত্ব দিচ্ছে সেনাবাহিনী।
🛡️ বিমান প্রতিরক্ষা
‘প্রজেক্ট কুশ’: রাশিয়ার S-400-এর ধাঁচে দেশীয় বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ পাল্লার তিন ধরনের সিস্টেম তৈরি হচ্ছে, যা আকাশপথে সব ধরনের হুমকি প্রতিহত করবে।
📌 সারসংক্ষেপ
ভারতীয় সেনা আধুনিকীকরণে জোর দিয়েছে যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট, ছোট অস্ত্র ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায়। দেশীয় প্রযুক্তির পাশাপাশি আমদানির পথেও এগোচ্ছে প্রকল্পগুলো। এর ফলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ভারতীয় তিন বাহিনী বিশ্বমানের আধুনিক যুদ্ধক্ষমতা অর্জন করবে।
No comments:
আপনার মতামত এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ 👇
👉 যদি মনে হয় বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ, পোস্টটি শেয়ার করুন 🔄নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন