এসসিও সম্মেলনে মোদি–শি বৈঠক: “সহযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়”
এসসিও সম্মেলনে মোদি–শি বৈঠক: “সহযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়”
দৃঢ় করমর্দনের সঙ্গে বৈঠক
গত বৈঠকের উষ্ণ আলিঙ্গনের পরিবর্তে এ বার দেখা গেল দৃঢ় করমর্দন। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এটি অতীতের উত্তেজনার প্রতি ইঙ্গিত, তবু দুই দেশই আগামীর সহযোগিতায় আগ্রহী।
“সহযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়”
শি জিনপিং বৈঠকে জোর দিয়ে বলেন, ভারত ও চীনকে “সহযোগী হিসেবে দেখতে হবে, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়”। মোদি এ বার্তা সায় দিয়ে জানান, দুই দেশের সম্পর্ককে কোনো তৃতীয় শক্তির দৃষ্টিতে বিচার করা উচিত নয়।
সীমান্ত শান্তি ও জনগণের সংযোগ
- গালওয়ান সংঘর্ষ–পরবর্তী সীমান্ত পরিস্থিতি উন্নতির লক্ষ্যে বিশেষ প্রতিনিধি পর্যায়ে সংলাপ চালানো হবে।
- সরাসরি বিমান পরিষেবা পুনরায় চালু, ভিসা সহজীকরণ, এবং কৈলাস মানস সরোবর যাত্রা পুনঃসূচনা।
বাণিজ্য ও কৌশলগত স্বাধীনতা
- মোদি ভারতের বাণিজ্য ঘাটতি সংশোধনের আহ্বান জানান।
- বিনিয়োগ ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রস্তাব।
- উভয় নেতা একমত, সম্পর্ক হবে কৌশলগত স্বাধীনতার ভিত্তিতে, বহির্বিশ্বের প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রভাবে নয়।
বিশ্বের প্রতি বার্তা
এই বৈঠক আন্তর্জাতিক মহলে শক্তিশালী সংকেত প্রেরণ করছে। ২০২৬ সালের ব্রিকস সম্মেলনের জন্য মোদি শিকে আমন্ত্রণ জানান, যা এশিয়ার ভূমিকাকে আরও দৃঢ় করবে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, তাৎক্ষণিক বড় অগ্রগতি হয়নি, তবে বৈঠক দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক পুনর্গঠনের দ্বার খুলে দিয়েছে।
📢 আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন
সর্বশেষ খবর, লাইভ আপডেট ও এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট পেতে এখনই আমাদের WhatsApp গ্রুপ এবং Facebook পেজে যুক্ত হোন।
🔔 প্রতিদিনের সর্বশেষ আপডেট মিস করতে না চাইলে আজই যুক্ত হোন!
No comments:
আপনার মতামত এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ 👇
👉 যদি মনে হয় বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ, পোস্টটি শেয়ার করুন 🔄নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন