ভোটের আগে বিজেপির হেভিওয়েট সিদ্ধান্ত, কৌশল বৈঠকে শুভেন্দু-সুকান্ত
ভোটের আগে ‘হেভিওয়েট’ সিদ্ধান্ত বিজেপির
ভোটের ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক উত্তাপ ক্রমেই বাড়ছে বাংলায়। এরই মধ্যে সংগঠনকে চাঙ্গা করতে ও কৌশল নির্ধারণে সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ কলকাতায় হেভিওয়েট বৈঠক করেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য, রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা যেমন শমীক ভট্টাচার্য, অমিতাভ চক্রবর্তী, দীপক বর্মন এবং জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়।
বৈঠকের উদ্দেশ্য
- সংগঠন চাঙ্গা করা
- কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি
- SIR (Social, Ideological & Regional) কৌশল প্রয়োগ
- প্রচার কৌশল নির্ধারণ
চ্যালেঞ্জ
বাংলায় বিজেপির প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সংগঠন ধরে রাখা, গ্রামীণ ভোটারদের আস্থা অর্জন, তৃণমূলের শক্ত প্রতিপক্ষ হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা এবং বিশেষ অঞ্চলে ভোটব্যাঙ্ক গড়ে তোলা।
শুভেন্দু ও সুকান্তর বার্তা
শুভেন্দু অধিকারী: “আমরা বুথে বুথে পৌঁছাব। মানুষের সমস্যার কথা তুলে ধরব। বাংলার মানুষ পরিবর্তন চাইছে।”
সুকান্ত মজুমদার: “কেন্দ্রের উন্নয়নকে বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। সংগঠনই আমাদের মূল শক্তি।”
তৃণমূলের প্রতিক্রিয়া
তৃণমূল কংগ্রেস কটাক্ষ করে জানিয়েছে, “বিজেপি জানে বাংলায় তাদের কোনও ভিত্তি নেই। তাই বারবার কেন্দ্রীয় নেতাদের এনে দেখানোর চেষ্টা করছে তারা।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষণ
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বৈঠক বিজেপির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নেতৃত্বের মধ্যে বিভাজন কমানো, সংগঠনের বার্তা ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং জাতীয় রাজনীতির অঙ্গ হিসেবে বাংলার নির্বাচনে গুরুত্ব প্রদর্শন—এই বৈঠকের মূল দিক।

- সংগঠন শক্তিশালী করা
- SIR কৌশল প্রয়োগ
- বুথ পর্যায়ে নজরদারি
- ডিজিটাল প্রচারে জোর
No comments:
আপনার মতামত এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ 👇
👉 যদি মনে হয় বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ, পোস্টটি শেয়ার করুন 🔄নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন