রাজ্যে 'শিক্ষিত বেকার' কি উবে গেল? শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫
রাজ্যে 'শিক্ষিত বেকার' কি উবে গেল? শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫
পরিসংখ্যানের চমক
২০১৬ সালে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রায় ২২ লাখের আশপাশে পরীক্ষার্থী বসেছিলেন। তবে ২০২৫ সালে প্রথম দফায় এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক পদের জন্য পরীক্ষার্থী দাঁড়ালো প্রায় ১ লাখ। এক সপ্তাহ পর একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রায় ২.৫ লক্ষের কাছাকাছি।
এই হ্রাস শিক্ষাক্ষেত্রে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে—রাজ্যে কি সত্যিই শিক্ষিত বেকার কমেছে, নাকি পরীক্ষার আস্থা ও নিয়োগ প্রক্রিয়ার কারণে বহু শিক্ষার্থী পরীক্ষায় বসেননি?
তিনি আরও বলেন, "যোগ্যদের চাকরি খারিজ করে অযোগ্যদের পাশে দাঁড়িয়ে সরকার এসএসসি দিয়ে আরেকবার পরীক্ষা আয়োজন করলে অনেকেই পরীক্ষায় বসতে ভরসা পাচ্ছেন না। পরীক্ষার ফলাফলও নিয়োগে কতজন সুযোগ পাবে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।"
শিক্ষক নিয়োগের ইতিহাস
১৯৯৭ সালে স্কুল সার্ভিস কমিশন গঠিত হওয়ার পর নিয়মিত পরীক্ষা ও নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু হয়। বামজমানায় চাকরি পেতে দলীয় আনুগত্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও কমিশন গঠনের পর থেকে পরীক্ষার স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়। পরীক্ষার্থীরা কোনো অবৈধ লেনদেন ছাড়াই চাকরির জন্য অংশ নিতে পারতেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, কমিশন গঠনের আগে দলীয় প্রভাব ও তহবিলের মাধ্যমে চাকরি দেওয়া হতো। তবে কমিশন গঠনের পর সেটি বন্ধ হয়ে নিয়মিত পরীক্ষা ও স্বচ্ছ নিয়োগ রীতি চালু হয়।
রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া
রাজ্য রাজনীতির একাংশ মনে করিয়ে দিচ্ছে, বামজমানায় অবৈধভাবে চাকরি পাওয়া যেত। তবে কমিশন গঠনের পর এ রীতি বন্ধ হয়। এখন নিয়োগে শুধুই পরীক্ষা ও যোগ্যতা নির্ভর করে।
ভাইরাল হ্যাশট্যাগ এবং শেয়ারিং
📢 সবার আগে নিউজ আপডেট পেতে আমাদের ফলো করুন
📰 রাজনীতি | ⚽ খেলা | 🎬 বিনোদন | 🌍 আন্তর্জাতিক খবর 👉 সবকিছু এক ক্লিকেই পান আপনার হাতে।
👍 ফলো করুন Facebook 💬 Join করুন WhatsApp গ্রুপে


No comments:
আপনার মতামত এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ 👇
👉 যদি মনে হয় বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ, পোস্টটি শেয়ার করুন 🔄নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন